ভাইরাস হচ্ছে কম্পিউটারের সবচেয়ে বড় একটি সমস্যা । ভাইরাসের সমস্যা সমাধানে ব্যবহৃত এন্টিভাইরাসগুলোতেও রয়েছে নানাবিধ সমস্যা । প্রায় সব করয়টি এন্টিভাইরাসই কম্পিউটারের স্পীড স্লো করে দেয় । Deep freeze এমনি একটি সফ্টওয়ার এর ব্যবহারে windows নিরাপদ থাকবে ১০০% । কম্পিউটারের স্পীড কখনোই স্লো হবে না । এ ছাড়া Deep freeze থাকলে ভাইরাস স্কেন করার ঝামেলও থাকে না ।
Deep freeze কিভাবে কাজ করে :- Deep freeze থাকা অবস্থায় কম্পিউটারে কোন ফাইল সেভ করে restart করলে সে ফাইলটি আর থাকবে না । কম্পিউটারে জমা আছে এমন কোনো ফাইল ডিলিট করে restart করলে সে ফাইলটি আর ফিরে পাওয়া যাবে । মোটকথা Deep freeze অবস্থায় কম্পিউটারের যতকিছুই পরিবর্তন করুন না কেন restart করার পর কম্পিউটার আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসবে । একারণে কম্পিউটার চালু আবস্থায় যদি কখনো ভাইরাস ঢুকে পড়ে restart করার পর সেটি আর থাকে না ।
Deep freeze setup : যে ড্রাইভে windows setup করা আছে সে ড্রাইভে Deep freeze setup করুন । কম্পিউটার ফরমেট করার পর Deep freeze setup করে নেয়া উত্তম । Deep freeze setup করার সময় কিম্পউটারের সব কয়টি ড্রাইভ ( C drive, D ddrive, E driver ) টিক চিন্থ সহকারে দেখা যাবে । কিম্পিউটারের যে ড্রাইভে windows setup করা আছে সে ড্রাইভ ছাড়া বাকী ড্রাইভগুলোর টিক চিন্হ সরিয়ে দিয়ে সেটাপ কমপ্লিট করুন । ফাইল সেভ করার প্রয়োজনা না হলে সব কয়টি পার্টশানে ডীপ ফ্রীজ সেটাপ করতে পারেন । সেটাপ শেষ করার সাথে সাথে কম্পিউটার restart হবে । Restart হবার পর একটি ডায়ালগ বক্স আসবে o k করে পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করুন । Deep freeze setup করার পর সেটিকে আর Remove করা যাবে না । তাই সেটাপ করার আগে ভাল করে এর ব্যবহার জেনে নিন ।
প্রয়োজনে আপনি Deep freeze open করে প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ আথবা সেটাপ করতে পারেন অথবা যে ড্রাইভে ফ্রিজ করা নেই সে ড্রইভে প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ করতে পারেন । shift কী চেপে ধরে টাস্কবারে Deep freeze এর আইকনে ক্লিক করুন । একটি ডায়ালগ বক্য আসবে । Password দিয়ে 0 k করুন । Boot thawed সিলেক্ট করে দু’বার o k করে Restart করুন । প্রয়োজনীয় ফাইল সেটাপ অথবা সেভ করে আগের নিয়মে Deep freeze ওপেন করে frozen সিলেক্ট করুন । Restart করার পর কম্পিউটার আবার ফ্রীজ অবস্থায় ফিরে আসবে । Deep freeze ওপেন করার পর যে সমস্ত ফাইল Save করতে চান সেগুলোতে যদি ভাইরাস থাকে তাহলে Deep freeze ব্যবহার করে কোন লাভ হবে না । কোন ফাইল Save করতে চাইলে সেটিকে এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কেন করে ভাইরাস Remove করে নিন ।
কিছু কিছু ট্রায়াল সফওয়ার আছে যেগুলোক ১ সপ্তাহ , ১০ দিন, ২০ দিন, ১ মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যায় । ঐ সব সফ্টওয়ার সেটাপ করে Deep freeze করলে সেটিকে সব সময় ব্যবহার করা যাবে ।
ডাইনলোড Deep Freeze 5.০ ফুল ভার্সন
http://saiful50.googlepages.com/DeepFreeze5.zip
যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন বিশেষ করে কম্পিউটারে নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার তারা ভাইরাস নিয়ে বেশ শংকায় থাকেন। এছাড়া একাধিক বা অনিভিজ্ঞ ব্যবহারকারী কম্পিউটার ব্যবহার করলে সিস্টেম ফাইলসহ বিভিন্ন ফাইল মুছে ফেলার সম্ভাবনাও থাকে। আর ফ্লাশ ডিস্কের দৌলতে ভাইরাসে শংকাতো আছেই। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে ফ্রি বা ক্র্যাক এন্টিভাইরাস ভাইরাস রিমুভ করতে পারে না। কিন্তু আপনি যদি ডিপ ফ্রিজ সফটওয়্যার দ্বারা কোন ড্রাইভকে ফ্রিজ করে রাখেন তাহলে উক্ত ড্রাইভটি ভাইরাসে আক্রান্ত হবে না বা ফাইল ফোল্ডারও মুছবে না। কারণ ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় থাকা অবস্থায় ফ্রিজ করা ড্রাইভে কোন পরিবর্তনই কম্পিউটার রিস্টার্ট করার পরে আর থাকে না। আপনি যদি সি (বুট) ড্রাইভটি ফ্রিজ করে রাখেন তাহলে সি ড্রাইভে কোন ফাইল মুছে গেলে, নতুন কোন কিছু ইনষ্টল করলে বা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং দেখুন সবকিছুই আগের মতই আছে। মুছে ফেলা ফাইল ফিরে এসেছে, ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম নেই আর আক্রান্ত হওয়া ভাইরাসও নেই। এছাড়াও তৈরী হওয়া টেম্পোরারী ফাইলগুলোও থাকবে না। সুতারাং ফ্রিজ করা ড্রাইভ থাকবে সম্পূর্ণ নিরাপদে। এই সফটওয়্যারটি সাইবার ক্যাফে, ট্রেনিং সেন্টার এবং কম্পিউটার ল্যাবের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও নিজের কম্পিউটারে ডিপ ফ্রিজ ইনষ্টল করা থাকলে উক্ত ড্রাইভগুলো থাকবে ভাইরাস মুক্ত এবং নিরাপদ। মাত্র ৪ মেগাবাইটের ডিপ ফ্রিজ স্ট্যান্ডার্ড ৬ সফটওয়্যারটি www.faronics.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ, ম্যাক বা লিনাক্সের প্রায় সকল সংস্করণের উপযোগী। ডিপ ফ্রিজ এন্টারপ্রাইজ ৬.০ সংস্করণে আরো বেশী সুবিধা থাকলেও এই সফটওয়্যারটির জায়গা ৬৯.৭ মেগাবাইট। সুবিধাগুলো বিস্তারিত দেখতে পাবেন www.faronics.com/html/DFFeatures.asp সাইটে।
ডিপ ফ্রিজ ইনষ্টল করা: এটি ইনস্টল করার সময় আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন ড্রাইভ ঠিক না করে দেন তাহলে সকল ড্রাইভই ফ্রিজ হয়ে যাবে, কারণ সয়ংক্রিয়ভাবে সকল ড্রাইভ চেক করা থাকে। এবার আপনি যে যে ড্রাইভ ফ্রিজ করতে চান সেগুলো চেক রেখে বাকীগুলো আন চেক করুন। ইনষ্টল হবার পরে সয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে। এরপরে পাসওয়ার্ড সেট করার ডায়ালগ বক্স আসবে যেখান থেকে আপনি ডিপ ফ্রিজের পাসওয়ার্ড সেট করতে পারবেন। চাইলে পরেও পাসওয়ার্ড দিতে বা পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি যে ড্রাইভ ফ্রিজ করেছেন সেই ড্রাইভে কোন কিছু রাখতে, মুছতে বা ইনষ্টল করতে মোট কথা কোন পরিবর্তন করতে হলে আপনাকে আগে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করতে হবে। পরবর্তিতে আবার ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় করতে পারবেন। আপনি যদি ইনষ্টল করার সময় ভুলে সবগুলো ড্রাইভকে ফ্রিজ করে থাকেন তাহলে ডিপ ফ্রিজ আনইনষ্টল করে নতুন করে ইনষ্টল করলেই হবে।
ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করা: কোন কারণে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করার প্রয়োজন হলে শিফট কী চেপে সিস্টেম ট্রের ডিপ ফ্রিজ আইকনের উপরে মাউস দ্বারা ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডো খুলবে। এরপরে পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok করুন। যদি পাসওয়ার্ড না থাকে তাহলে শুধু Ok করলেই হবে। এবার Boot Control ট্যাব থেকে Boot Thawed নির্বাচন করে Apply and Reboot বাটনে ক্লিক করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে এবং ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় হবে। আর আপনি যদি Boot Thawed on Next অপশনটি নির্বাচন করে ডানে নির্দিষ্ট সংখ্যা দেন তাহলে যত সংখ্যা লিখবেন ততবার রিস্টার্ট হবার পরে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় হবে।
ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় করা: ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় করতে শিফট কী চেপে সিস্টেম ট্রের ডিপ ফ্রিজ আইকনের উপরে মাউস দ্বারা ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডো খুলবে। এরপরে পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok করুন। যদি পাসওয়ার্ড না থাকে তাহলে শুধু Ok করলেই হবে। এবার Boot Control ট্যাব থেকে Boot Frozen অপশনটি নির্বাচন করে Apply and Reboot বাটনে ক্লিক করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে এবং ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় হবে।
পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা: আপনি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা সেটআপ করার সময় পাসওয়ার্ড না দিয়ে থাকলে পাসওয়ার্ড দিতে ডিপ ফ্রিজ চালু করুন। এবার Password ট্যাব থেকে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন বা নতুন করে দিয়ে Ok করুন।
যেভাবে আনইন্সটল করবেন: স্বাভাবিকভাবে ডিপ ফ্রিজ আনইনষ্টল করা বা মুছে ফেলা যায় না। স্টার্ট মেনুতে বা এ্যাড-রিমুভ প্রোগ্রামসে আনইনষ্টল করার কোন অপশনও নেই। ফলে অনেকেরই আনইনষ্টল করতে পারে না। ডিপ ফ্রিজ আনইনষ্টল করার জন্য প্রথমে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করুন। এবার যে সফটওয়্যার দ্বারা ডিপ ফ্রিজ ইনষ্টল করেছেন সেটি রান করে Uninstall এ ক্লিক করলে ডিপ ফ্রিজ আনইনস্টল হবে।
Deep freeze কিভাবে কাজ করে :- Deep freeze থাকা অবস্থায় কম্পিউটারে কোন ফাইল সেভ করে restart করলে সে ফাইলটি আর থাকবে না । কম্পিউটারে জমা আছে এমন কোনো ফাইল ডিলিট করে restart করলে সে ফাইলটি আর ফিরে পাওয়া যাবে । মোটকথা Deep freeze অবস্থায় কম্পিউটারের যতকিছুই পরিবর্তন করুন না কেন restart করার পর কম্পিউটার আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসবে । একারণে কম্পিউটার চালু আবস্থায় যদি কখনো ভাইরাস ঢুকে পড়ে restart করার পর সেটি আর থাকে না ।
Deep freeze setup : যে ড্রাইভে windows setup করা আছে সে ড্রাইভে Deep freeze setup করুন । কম্পিউটার ফরমেট করার পর Deep freeze setup করে নেয়া উত্তম । Deep freeze setup করার সময় কিম্পউটারের সব কয়টি ড্রাইভ ( C drive, D ddrive, E driver ) টিক চিন্থ সহকারে দেখা যাবে । কিম্পিউটারের যে ড্রাইভে windows setup করা আছে সে ড্রাইভ ছাড়া বাকী ড্রাইভগুলোর টিক চিন্হ সরিয়ে দিয়ে সেটাপ কমপ্লিট করুন । ফাইল সেভ করার প্রয়োজনা না হলে সব কয়টি পার্টশানে ডীপ ফ্রীজ সেটাপ করতে পারেন । সেটাপ শেষ করার সাথে সাথে কম্পিউটার restart হবে । Restart হবার পর একটি ডায়ালগ বক্স আসবে o k করে পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করুন । Deep freeze setup করার পর সেটিকে আর Remove করা যাবে না । তাই সেটাপ করার আগে ভাল করে এর ব্যবহার জেনে নিন ।
প্রয়োজনে আপনি Deep freeze open করে প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ আথবা সেটাপ করতে পারেন অথবা যে ড্রাইভে ফ্রিজ করা নেই সে ড্রইভে প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ করতে পারেন । shift কী চেপে ধরে টাস্কবারে Deep freeze এর আইকনে ক্লিক করুন । একটি ডায়ালগ বক্য আসবে । Password দিয়ে 0 k করুন । Boot thawed সিলেক্ট করে দু’বার o k করে Restart করুন । প্রয়োজনীয় ফাইল সেটাপ অথবা সেভ করে আগের নিয়মে Deep freeze ওপেন করে frozen সিলেক্ট করুন । Restart করার পর কম্পিউটার আবার ফ্রীজ অবস্থায় ফিরে আসবে । Deep freeze ওপেন করার পর যে সমস্ত ফাইল Save করতে চান সেগুলোতে যদি ভাইরাস থাকে তাহলে Deep freeze ব্যবহার করে কোন লাভ হবে না । কোন ফাইল Save করতে চাইলে সেটিকে এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কেন করে ভাইরাস Remove করে নিন ।
কিছু কিছু ট্রায়াল সফওয়ার আছে যেগুলোক ১ সপ্তাহ , ১০ দিন, ২০ দিন, ১ মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যায় । ঐ সব সফ্টওয়ার সেটাপ করে Deep freeze করলে সেটিকে সব সময় ব্যবহার করা যাবে ।
ডাইনলোড Deep Freeze 5.০ ফুল ভার্সন
http://saiful50.googlepages.com/DeepFreeze5.zip
যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন বিশেষ করে কম্পিউটারে নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার তারা ভাইরাস নিয়ে বেশ শংকায় থাকেন। এছাড়া একাধিক বা অনিভিজ্ঞ ব্যবহারকারী কম্পিউটার ব্যবহার করলে সিস্টেম ফাইলসহ বিভিন্ন ফাইল মুছে ফেলার সম্ভাবনাও থাকে। আর ফ্লাশ ডিস্কের দৌলতে ভাইরাসে শংকাতো আছেই। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে ফ্রি বা ক্র্যাক এন্টিভাইরাস ভাইরাস রিমুভ করতে পারে না। কিন্তু আপনি যদি ডিপ ফ্রিজ সফটওয়্যার দ্বারা কোন ড্রাইভকে ফ্রিজ করে রাখেন তাহলে উক্ত ড্রাইভটি ভাইরাসে আক্রান্ত হবে না বা ফাইল ফোল্ডারও মুছবে না। কারণ ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় থাকা অবস্থায় ফ্রিজ করা ড্রাইভে কোন পরিবর্তনই কম্পিউটার রিস্টার্ট করার পরে আর থাকে না। আপনি যদি সি (বুট) ড্রাইভটি ফ্রিজ করে রাখেন তাহলে সি ড্রাইভে কোন ফাইল মুছে গেলে, নতুন কোন কিছু ইনষ্টল করলে বা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং দেখুন সবকিছুই আগের মতই আছে। মুছে ফেলা ফাইল ফিরে এসেছে, ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম নেই আর আক্রান্ত হওয়া ভাইরাসও নেই। এছাড়াও তৈরী হওয়া টেম্পোরারী ফাইলগুলোও থাকবে না। সুতারাং ফ্রিজ করা ড্রাইভ থাকবে সম্পূর্ণ নিরাপদে। এই সফটওয়্যারটি সাইবার ক্যাফে, ট্রেনিং সেন্টার এবং কম্পিউটার ল্যাবের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও নিজের কম্পিউটারে ডিপ ফ্রিজ ইনষ্টল করা থাকলে উক্ত ড্রাইভগুলো থাকবে ভাইরাস মুক্ত এবং নিরাপদ। মাত্র ৪ মেগাবাইটের ডিপ ফ্রিজ স্ট্যান্ডার্ড ৬ সফটওয়্যারটি www.faronics.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ, ম্যাক বা লিনাক্সের প্রায় সকল সংস্করণের উপযোগী। ডিপ ফ্রিজ এন্টারপ্রাইজ ৬.০ সংস্করণে আরো বেশী সুবিধা থাকলেও এই সফটওয়্যারটির জায়গা ৬৯.৭ মেগাবাইট। সুবিধাগুলো বিস্তারিত দেখতে পাবেন www.faronics.com/html/DFFeatures.asp সাইটে।
ডিপ ফ্রিজ ইনষ্টল করা: এটি ইনস্টল করার সময় আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন ড্রাইভ ঠিক না করে দেন তাহলে সকল ড্রাইভই ফ্রিজ হয়ে যাবে, কারণ সয়ংক্রিয়ভাবে সকল ড্রাইভ চেক করা থাকে। এবার আপনি যে যে ড্রাইভ ফ্রিজ করতে চান সেগুলো চেক রেখে বাকীগুলো আন চেক করুন। ইনষ্টল হবার পরে সয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে। এরপরে পাসওয়ার্ড সেট করার ডায়ালগ বক্স আসবে যেখান থেকে আপনি ডিপ ফ্রিজের পাসওয়ার্ড সেট করতে পারবেন। চাইলে পরেও পাসওয়ার্ড দিতে বা পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি যে ড্রাইভ ফ্রিজ করেছেন সেই ড্রাইভে কোন কিছু রাখতে, মুছতে বা ইনষ্টল করতে মোট কথা কোন পরিবর্তন করতে হলে আপনাকে আগে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করতে হবে। পরবর্তিতে আবার ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় করতে পারবেন। আপনি যদি ইনষ্টল করার সময় ভুলে সবগুলো ড্রাইভকে ফ্রিজ করে থাকেন তাহলে ডিপ ফ্রিজ আনইনষ্টল করে নতুন করে ইনষ্টল করলেই হবে।
ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করা: কোন কারণে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করার প্রয়োজন হলে শিফট কী চেপে সিস্টেম ট্রের ডিপ ফ্রিজ আইকনের উপরে মাউস দ্বারা ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডো খুলবে। এরপরে পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok করুন। যদি পাসওয়ার্ড না থাকে তাহলে শুধু Ok করলেই হবে। এবার Boot Control ট্যাব থেকে Boot Thawed নির্বাচন করে Apply and Reboot বাটনে ক্লিক করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে এবং ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় হবে। আর আপনি যদি Boot Thawed on Next অপশনটি নির্বাচন করে ডানে নির্দিষ্ট সংখ্যা দেন তাহলে যত সংখ্যা লিখবেন ততবার রিস্টার্ট হবার পরে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় হবে।
ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় করা: ডিপ ফ্রিজ সক্রিয় করতে শিফট কী চেপে সিস্টেম ট্রের ডিপ ফ্রিজ আইকনের উপরে মাউস দ্বারা ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডো খুলবে। এরপরে পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok করুন। যদি পাসওয়ার্ড না থাকে তাহলে শুধু Ok করলেই হবে। এবার Boot Control ট্যাব থেকে Boot Frozen অপশনটি নির্বাচন করে Apply and Reboot বাটনে ক্লিক করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে এবং ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় হবে।
পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা: আপনি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা সেটআপ করার সময় পাসওয়ার্ড না দিয়ে থাকলে পাসওয়ার্ড দিতে ডিপ ফ্রিজ চালু করুন। এবার Password ট্যাব থেকে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন বা নতুন করে দিয়ে Ok করুন।
যেভাবে আনইন্সটল করবেন: স্বাভাবিকভাবে ডিপ ফ্রিজ আনইনষ্টল করা বা মুছে ফেলা যায় না। স্টার্ট মেনুতে বা এ্যাড-রিমুভ প্রোগ্রামসে আনইনষ্টল করার কোন অপশনও নেই। ফলে অনেকেরই আনইনষ্টল করতে পারে না। ডিপ ফ্রিজ আনইনষ্টল করার জন্য প্রথমে ডিপ ফ্রিজ নিস্ক্রিয় করুন। এবার যে সফটওয়্যার দ্বারা ডিপ ফ্রিজ ইনষ্টল করেছেন সেটি রান করে Uninstall এ ক্লিক করলে ডিপ ফ্রিজ আনইনস্টল হবে।
No comments:
Post a Comment